মোঃ মিঠু সরকার, বাগমারা,রাজশাহী প্রতিনিধি
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-৫৫, বাগমারা-৪ আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে সবার চেয়ে আলোচনায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ও সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়া । বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের বাগমারা উপজেলার একমাত্র ক্লিন ইমেজের কান্ডারী ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়া। তিনি ছাত্রজীবন থেকে শুরু করে ছাত্রদল নেতা হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থেকে তৃণমূল পর্যায়ে শক্ত অবস্থান তৈরি করেছেন। এরপর থেকে তিনি ছাত্রদল,যুবদল ও জাতীয়তাবাদী দলের বিভিন্ন পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন।রাজশাহী জেলা ও মহানগর বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে তার সম্পর্ক সবসময়ই ঘনিষ্ঠ। বিশেষ করে ২০১৩ সাল থেকে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত অসংখ্য গায়েবি মামলায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। রাজনৈতিক হয়রানির শিকার এসব নেতাকর্মীর জামিনের জন্য তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন।দলের দুর্দিনে তিনি দলের নেতাকর্মীদের আগলে রেখে তার জীবন বাজী রেখে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে সরকার পতনের আন্দোলনের বিশেষ ভূমিকা পালন করছেন। ফলে রাজশাহী জেলা ও মহানগর বিএনপির নেতাকর্মীদের কাছে তিনি আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন।বাগমারা উপজেলায় তার পরিচিতি শুধু রাজনৈতিক অঙ্গনেই সীমাবদ্ধ নয়; সামাজিক ও মানবিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমেও তিনি সাধারণ মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন। সততা, দলীয় প্রতি আনুগত্য এবং নেতৃত্বগুণে সমৃদ্ধ এই তরুণ প্রজন্মের নেতা এলাকার তরুণ ও প্রবীণ ভোটারদের কাছেও সমানভাবে জনপ্রিয়।দীর্ঘ রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, সংগঠনিক দক্ষতা এবং জনগণের আস্থা অর্জনের ক্ষমতার কারণে স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে তাকে আগামী নির্বাচনে বিএনপির সম্ভাব্য শক্তিশালী প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। বাগমারার প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শুরু করে পৌর এলাকার অলিগলিতে তার নাম ও জনপ্রিয়তা সমানভাবে ছড়িয়ে রয়েছে।স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়ার সততা, তৃণমূলের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক এবং নেতাকর্মীদের প্রতি নিঃস্বার্থ সহায়তাই তাকে অন্য প্রার্থীদের তুলনায় এগিয়ে রাখছে। তার আশা—দল যদি তাকে সুযোগ দেয়, তবে তিনি বাগমারার মানুষের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবেন।
মন্তব্য